Saturday, 23 January 2021

'ফেরা' ও নাকের বদলে নরুণ --

 


#natokreview2021 #SoumitraChattopadhyay #Pherabanglanatok



আমার জন্মদিন ১৯ তারিখে। আবার সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের-ও। মাস-টা আলাদা হলেও, তারিখটা তো একই, তাই সেটা ভেবেই শিহরণ জাগে।   সকাল থেকেই ফেসবুক –হোয়াটসঅ্যাপে নানারকম মেসেজের ঢল। তবে খুব ভাল লাগল ২০২০ সালে ওনার জন্মদিনের কিছু পারিবারিক ছবি দেখে। দেখতে দেখতে মনে হল, সেই clichéd truth -- উনি যে আর নেই, সেটা বিশ্বাস করাটাই কঠিন।

সেই বিশ্বাসে আঘাত দিয়ে সকলকে আলাদা করে মনে করিয়ে দেওয়ার জন্যই যেন ১৯ শে জানুয়ারী, ২০২১ তারিখে ওনার স্মৃতিতে আকাদেমী-তে ‘ফেরা’ নাটকের শো রাখা হয়েছিল। প্রথমবার সৌমিত্র-বাবু কে ছাড়া হত এই শো। অভিনয়ে ছিলেন, বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী, দেবশঙ্কর হালদার ও সৌমিত্রবাবুর স্নেহধন্য কন্যা পৌলমী চট্টোপাধ্যায়। আমি ভাবতে বসেছিলাম, এনারা পারবেন, ওনাকে ছাড়া অভিনয় করতে! স্টেজে কেঁদে ফেলবেন না তো! আবার মনকে বোঝালাম, এ বড় কঠিন ঠাঁই the show must go on. কারোর পার্থিব যাওয়া-আসা নাটকের প্রবেশ ও প্রস্থানের মতই। কে না জানে,

All the world's a stage,
And all the men and women merely players;
They have their exits and their entrances,
And one man in his time plays many parts,


সৌমিত্রবাবুর কথা ভেবেই যেন লেখা মনে হচ্ছে, তাই না? তবে বিধাতা সে সব  দ্বিধা রাখেন নি, বাধ সাধলেন। আমি আকাদেমি-তে ১৭ই জানুয়ারী, ২০২১ তারিখে bloodmates আয়োজিত রক্তদান শিবিরে কিছুক্ষণ কাটিয়ে আসার ফলে বন্ধুদের কাছ থেকে জানতে পারলাম, যে অনিবার্য কারণ বশতঃ ‘ফেরা’-র শো বাতিল হয়েছে। বদলে স্মৃতিচারণে নিপাট আড্ডা, কলকাতার নানা আড্ডাবাজ ব্যক্তিত্বদের নিয়ে – মানে, এরকম ভাবে ভাবা হচ্ছে। রাতে অবসরে ফেসবুক খুলে দেখি আমার বন্ধু পোস্ট করেছে, যে সৌমিত্রবাবুর স্মৃতিচারণ তাঁর জন্মদিনে, কথায় নয়, গানে-কবিতায় নয়, তা হবে নির্ভেজাল সঙ্গীতে। সেই সঙ্গীত নিবেদন করতে এককথায়  দেবশঙ্কর-বাবুর অনুরোধে রাজী হয়েছেন বিখ্যাত দুই বাঙ্গালী – পণ্ডিত তেজেন্দ্রনারায়ণ (সরোদে) ও পণ্ডিত তন্ময় বোস (তবলায়)। শত দুঃখের মাঝেও মন নেচে উঠল। শেষ ক্লাসিক্যাল কনসার্ট কবে শুনেছি, মনে নেই। আর কলকাতায় এই জুটি কত বছর প্র একসঙ্গে বাজাবেন সে হিসেব নেই কারোর কাছেই। তাই মনটা বেশ নেচে উঠল। মনে মনে ভাবলাম ‘ফেরা’ নাটকের বর্তমান অভিনেতাদের এটাই প্রয়োজন ছিল, খুব – আরও কিছুটা সময় পেরোনো, সৌমিত্রবাবুকে ছাড়া, এই নাটক্টি মঞ্চস্থ করতে নিজেদের মনকে প্রস্তুত করা। 

আমার আকাদেমি-তে সিট ফিক্সড। এম-রো এর মাঝামাঝি ২৩-২৮। না পেলে অন্য কথা। তবে দু-একবার ছাড়া এরকম হয় নি। ওখান থেকে সম্পূর্ন স্টেজের ম্যাগ্নানিমিটি আর ভিস্যুয়াল আপিল যতটা তৈরী হয়, অন্য কোথাও থেকে আমি পাই নি। সবাই বলে বটে, নাটক দেখতে হলে যত সামনে থেকে দেখা যায় ততই ভাল। কিন্তু আমি দেখেছি, যত সামনে যাব, তত চোখ আটকে যাবে বিশেষ কোনো চরিত্র-তে। ধরা পড়ে যাবে ফাঁকা পেয়ালা বা কার্ডবোর্ডের তলোয়ার। চড়া মেক-আপ এর পরিষ্কার খোলস আর চরিত্র বা অভিনয়-কে স্বররগীয় করে তুলবে না। আমি চাই না এই ম্যাজিক নষ্ট হোক। তাই একটু দুর-ই ভাল। আমি তো ইন্দ্রজালে আটকা পড়তেই এসেছি।

যাই হোক, টিকিট কেটে উত্তেজনার বশে ঢুকে পড়েছিলাম হলের মধ্যে। দেখি দুই পণ্ডিতে মিলে সুরের লড়াই ভেঁজে নিচ্ছেন। আর তার পর দুজনে আকাদেমীর সামনে সবাই যেখানে দাঁড়িয়ে চা আর বিখ্যাত ডিমের ডেবিল খায়, সেখানে দাঁড়িয়ে। খুব একটা ভিড় নেই। আমি গিয়ে একটা সেলফি তোলার অনুরোধে হাসিমুখে দু-জনেই রাজি। মনে হল ওনারাও যেন স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে চাইছেন। হঠাৎ হাজির হলেন তাঁদের মধ্যে দেবশঙ্কর-বাবু। তাঁদের ভাব বিনিময়ের পরে তিন অবিসংবাদিত তারকাদের একসঙ্গে একটা ছবি তোলার জন্য আবার অনুরোধ জানাতেই আবার রাজি। অবিশ্বাস্য! শুধু দেবশঙ্কর বাবু বললেন, একটু শ্লেষ মিশিয়ে

- ফেসবুকে দেওয়ার জন্য, না কি!

ধরে ফেলেছেন ঠিক। কথাটা সত্যি হলেও এরপর আর কি করে তা বলি। কিন্তু আমিও সিদ্ধান্ত নিলাম, এই ছবিটা আর সেলফি-টা নিজের ব্যক্তিগত সংগ্রহেই রাখব। পোস্ট করব না, কোথাও-ই, ওনাদের সম্মানে। তাই আমিও উত্তর দিলাম,

- না ব্যক্তিগত সংগ্রহে রাখার উদ্দেশ্যে। 

হলে ঢুকে বসলাম। দর্শক যে খুব হয়েছে, বলা যাবে না। সম্পুর্ণ অন্ধকার নিকশ-কালো ব্যাকগ্রাউণ্ডে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের ব্লো-আপ যেন শূন্যে ভেসে আছে। আর তার সামনে মহাসঙ্গীতের আয়োজন। সি-শার্পে তানপুরার আবেশ কেমন আস-পাশ সব ভুলিয়ে দিল। এই মায়াময় সন্ধ্যা যে অমৃত ঢেলে দেওয়ার জন্য প্রস্তুত, অমৃতপুত্রের সন্ধানে, তা এক অনির্ব্বচনীয় মহিমায় ধরা দিল আমার সমস্ত স্নায়ুসূত্রে চাপা উত্তেজনা সৃষ্টি ক’রে। 

ধ্রুপদ পর্বে অসামান্য রাগের বিস্তার ঘটালেন সরোদে তেজেন্দ্রনারায়ণ, রবীন্দ্রসঙ্গীত-কে মূল আশ্রয় কর। আলাপ শুরু হল কখনো লীন তালের স্রোতে, কখনো উন্মুক্ত চালে। তালে অল্প করে ঢুকে আবার রাগের বিস্তার ঘটাতে লাগলেন পণ্ডিত। আমরা মোহিত। মুগ্ধ। সঙ্গে তন্ময় বোস-ও নিজেকে ডুবিয়ে নিচ্ছিলেন সেই সুরের মূর্চ্ছণায়। কেমন করে হঠাৎ খেয়াল হল একসময়ে যে বিলম্বিত হয়ে মধ্যলয়ে ঢুকে পড়েছে বাজনা। আমরা দর্শক-শ্রোতা-রা এতটাই মশগুল যে সেই চলনে তাল ও সুর কিভাবে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে গিয়েছে, তার কোনো পৃথক অনুভূতি নেই। সুর-তালের খেলা যখন ঝালা পর্যায়ে গিয়ে শেষ হল, তখন যেন আমরা যেন আর ইহজগতে নেই। পণ্ডিতদ্বয় অতীব অমায়িক। দর্শক-শ্রোতাদের কাছে অনুমতি চেয়ে নিলেন, একটি সেই সন্ধ্যার শেষ নিবেদনের জণ্য। 



সীমিত পরিসরে সব পর্যায় ছুঁয়ে উত্থান ও পতন। তারপর হঠাৎ শেষ। 

শ্যামবাজার মুখোমুখি-র বিলু দত্ত মহাশয় স্টেজে এসে অনুষ্ঠান শেষ করলেন। আমি মঞ্চের পিছনে গেলাম, টিকিটের পিছনে দুই পণ্ডিতের সই সংগ্রহের উদ্দেশ্যে। এক কথায় দিয়ে দিলেন। বললাম,

- অনেক আশা করেছিলাম যে একবার ‘আছে দুঃখ আছে মৃত্যু’- র বিলম্বিত বিস্তার শুনতে পাব। 

- পৌলমী বেছে দিয়েছিল আমাদের সৌমিত্র-দার প্রিয় কিছু রবীন্দ্রসঙ্গীত। আর বার বার বলে দিয়েছিল, আমাদের পূর্ন স্বাধীনতা আছে অন্য আরো কিছু বেছে নেওয়ার, কিন্তু তা যেন আনন্দের হয়। সবকিছু আনন্দঘন হোক। কোনো শোকের রেশ যেন না থাকে।

বললেন, পন্ডিত তন্ময় বোস। 

সেই খেই ধরেই তেজেন্দ্রনারায়ণ মশাই বললেন,

- আসলে এমন আমুদে মানুষ হিলেন, প্রাণশক্তিতে ভরপুর, যে দুঃখ ব্যাপারটাই ওনাকে সাজে না। এই দেখুন না, সেই ওনার হাত ধরেই আজ ন’মাস পরে দু’জনে স্টেজের আলোয় উদ্ভাসিত হলাম। 

আমি ‘ফেরা’-র পথে হিসেব কষতে লাগলাম, সে দিনের জমা-খরচ। মেলাতে পারলাম না। মাত্র একশো টাকার বিনিময়ে কি নিয়ে ফিরছি। 

নাকের বদলে নরুণ তো নয়! শুধুই অপার্থিব টাক-ডুমা-ডুম-ডুম। 


Wednesday, 20 January 2021

Poly-Gimmick

My most respectful tribute and accolade to every lady I have misbehaved with, for any or no reason...I had taken you all for granted as my closest ones...and am earnestly and really sorry...
Thank you for being there...



I never had that
Never wanted to have that --
That bulge in the middle
Muscles, eggs and without fat

Instead I possess a deep cleave
Bleeding every month to tell me
That I exist with with my heart, heave
And that is how I wannabe

This is where the universe flies high
This is where I turn a succulent whore
This is where the seeds find their soul
And square everything up, keep daily chore

My pains excruciate and extract
To perfume conscience the best of Arabia --
The way a Romeo loved one Juliet
And Emperor Lear lost one little Cordelia

Am tired of finding a cup of love
Quest has turned me a rebel
Am tired of coloured chameleons
Clapped all through and driven me into a shell.

The moths and my mother blame me too
For my desperado and repeat Deja vu

Still I know deep in my heart
I carried the Alps alone, never to split this world apart


Friday, 15 January 2021

ফ্যাত ফ্যাত সাঁই সাঁই সাঁই সাঁই

 #natokreview2021

#fyataru

যখন মোটামুটি সবাই এই ছবি দেখে আবার ভুলে গিয়েছে, আমার তখন সময় হল ‘জ্যেষ্ঠপুত্র’ ছবিটি দেখার। এতটাই ভাল লাগল, যে আবার একবার না দেখে পারলাম না। কোনো গল্পই নেই সেভাবে, কিন্তু ঘটনাপ্রবাহ এতটাই সাবলীল ও বলিষ্ঠ যে ছেড়ে ওঠা যায় না। সত্যজিত রায়ের ‘নায়ক’ এর ছাপ যেন মেখে গিয়েছে ছবিটা জুড়ে। গল্প বা সিনেমাটোগ্রাফি তে কোনো মিল নেই,কিন্তু কোথায় যেন একটা চোরা স্রোত। স্ক্রিন-প্লে, যাকে গোদা ভাষায় ডায়ালগ বলা হয়, দুর্দান্ত। অভিনেতা-অভিনেত্রী-রা যে মাপের অভিনয় করে গেলেন, আকাদেমী (অস্কার)পাওয়ার যোগ্য, সব্বাই। কাকে ছেড়ে কার নাম বলি। এমনই অদ্ভুত ভাবে সাজানো হয়েছে সব কিছু, যে তা নিয়ে গল্প লেখা কঠিন, কিন্তু সিনেমা তৈরী করা সম্ভব। যেন পুরো ব্যাপারটা সিনেমারই জন্য।

গতকাল ভর দুপুরে নবারুণ ভট্টাচার্যের ‘ফ্যাতাড়ু’ দেখতে গেলাম, চতুর্থবার। মনে পড়ছিল নাটকের নতুন অবস্থান নিয়ে ‘জ্যেষ্ঠপুত্র’-র শেষ দিকের ডায়ালগঃ কাঁধে ব্যাগ ঝুলিয়ে এক গাল দাড়ি রেখে নাট্য আন্দোলন, নাট্য বিপ্লবের যুগ ফুরিয়েছে। কিন্তু নাটক ফুরোয় নি –থেকেই গিয়েছে। এই সব জ্ঞানের কথা কেন বলছি। ‘ফ্যাতাড়ু’-র যন্ত্রসঙ্গীতে আছে আমার খুব কাছের একজন বন্ধু, দীপ (দীপ্তেশ মুখুজ্জে)। কিছুকাল আগেই পিতৃবিয়োগ ঘটেছে। ঘাট থেকে সোজা চলে গিয়েছিল শো-এ। শুনতে শুনতে উত্তমকুমার অভিনীত ‘অগ্নিশ্বর’-এর কথা মনে পড়ছিল। রিয়ালিটি, সিনেম্যাটিক-ই বটে।

সিনেমায় খারাপ শট দিলে, সবাই বলে ‘নাটকীয়’ হয়ে গেছে।আবার নাটকের কোনো দৃশ্য দারুন ভাল লাগলে বলা হয় ‘ওফ! হাউ সিনেম্যাটিক’। কবিতা বা গল্পের যেমন অনেক রকমের ভাগ হয়, নাটক, বা সিনেমা, ‘অভিনয়’—এর দুটি ভাগ। এই যে বর্তমান বাংলা নাটকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ অভিনেতা, দেবশঙ্কর হালদার, কি দুর্দান্ত অভিনয়টাই না করেছেন, ব্যোমকেশ ওয়েব সিরিজের ‘মগ্নমৈনাক’-এ। আসলে কোনো কনফ্লিক্ট নেই, নেই কোনো বিভাজন। আমরাই তৈরী করেছি, মনে মনে। আর বাঙ্গালীদের জিলিপির মত জটিল প্যাঁচালো মন-কে রসে সিক্ত করে তারপর গরম গরম অবস্থাতেই কামড় মারেন নবারুণ বাবু। প্রতি কামড়ে রস গড়িয়ে পড়ে বেয়ে বেয়ে। দর্শক চাটে। কবি পুরন্দর ভাট, অনবদ্য। বডি ল্যাঙ্গুয়েজ-ই আলাদা জাতের, সঙ্গে ল্যাঙ্গুয়েজ তো বটেই। আগেরই মত।


তবে এইবারে একটা সমস্যা বড় হচ্ছে মনে হল, ধীরে ধীরে। সবাই এতটাই ওভার কনফিডেন্ট, যে ডায়ালগ একটু বেশি-ই তড়বড়িয়ে বলে যাচ্ছেন, ফলে মিস হচ্ছে ক্যাচ-লাইন।দেবেশ-বাবু-কে বলে এলাম শো এর শেষে। কিন্তু খুব একটা গুরুত্ব দলেন বলে মনে হল না। শান্তিলাল মুখোপাধ্যায়ের ক্ষেত্রে এই সমস্যাটা সব থেকে বেশি। অডিয়েন্সের যেখানে লাফটার ওঠার দরকার ছিল, সেখানে সারা প্রেক্ষাগৃহ সাইলেন্ট। অথচ তার থেকে অনেক খেলো ও কম ভারিক্কী ডায়ালগে ফেটে পড়ছে হল। আর আরও ভাল হয় যদি পুরন্দর নিজের কবিতার সাসপেন্স-কে প্রথম লাইনের শায়রী স্টাইলে রিপিট করে বাড়িয়ে তোলেন। 

পরের বারে এই সব আট-ভাটের নাটক-ফাটক দেখতে-টেখতে গেলে জল-টল সঙ্গে-টঙ্গে রাকবেন-টাকবেন…

গুপ্তধন

 

মাটি খুঁড়ে দেখি, একি

এক হাঁড়ি ধন রাখা ছিল গুপ্ত

তার বদলে ফণি বাবাজি সু-সুপ্ত

সোনা-দানা-মণি মেকি


সোজা করে শিরদাঁড়া

বাগালাম হাতে লাঠি বীরের মত

মাছি ভনভন চারিদিকে খালি যত

ভীষণ গন্ধ খাপছাড়া


বিন্দু আছে যে চন্দ্রে

নাকে ক্লিপ ভাই, লাগে না নস্যি

নুঙ্গিতে লুঙ্গি বড়ই পারদর্শী

লঙ্কা শুকোয় মন্দ্রে


পিতলের হাঁড়ি ভারী

তুলতেই কালের ভাঙল কাঁচা ঘুম

ফনার মণিতে বিষ, কি নিঝুম

ওঝার ভাত মারি


ভাতের পচাই গেঁজছে রোদে

রিসকাওলা ঊবের ধরে স্মাটফোনে

পাতা আছে নাকি,  চাপা দেব ফের ধনে

শিকাগো সভায় টিফিনেতে লুচি-বোঁদে

#abstractbengalipoems

#aryachatterjee