At
the age of forty-seven I have got out of the romanticism of Shantiniketan-style
of playing Doljatra even because it is very tiresome to get rid of the colours getting
smeared everywhere unnecessarily for the next couple of days and not to talk
about the labour to take a strenuous bath with loads of soap to remove it all. Simply I
do not feel like playing the game of colours anymore, as even purest of abir (আবির) is adulterated with irremovable colour. Instead, In the last couple of years I am
more inclined to pass these two days watching the long-pending movies and web-series where games are played better and everything is a ploy from the real to
the unreal, from the facts to the fiction.
Surely,
there is a no need to tell an audience that is well aware that, everywhere in
the world there are millions of victims of terrorism from both the ends: the so
called freedom fighters and the State. It is known to all, too, that, history is always
written by the winners. In such a state our great ‘freedom fighters’ who
believed in creating the fear in the British Government through non-violent extremist
movements, so that they leave us free behind, were once been marked as ‘terrorists’ by the then-British Government.
To bust them The Government had mercilessly killed the common people because it
suspected dubious connection between the two. Later, it is needless to say, when
our country was free with a sustainable double-blow from both the unstoppable
violent extremists and the non-violent movements,
mostly Gandhians, they left India to mind its own business.
India
had talents but they did not mature enough to put the pieces together as
everyone leading had their own ‘game plans’. The 'divide and rule' theory had
been a primitive one since the advent of the religious segregation and class distinction
with the differentiation of the colour of the skins. From History, it is simple
to deduce that who are the ‘Aryans’ and who are the ‘Dravidas’. To do this, all
one needs is an excuse, be it ‘Sita’ or ‘Kashmir’ or ‘Mrs. Indira Gandhi
Assassination’ or ‘Babri Masjid’ or many local things still keep on happening
worldwide, everyday in and out.
With the advent of the web series, world-wide acting has become a thing that is saturating to the extreme, perhaps. It is very hard to underline these are acting when things portrayed almost with perfection for hours. So to talk about The Kashmir Files I am not going to talk about the acting skills or the plot. The story is surely one-sided. All we see is too much of bloodshed throughout and utmost cruelty which the film could have done without. There are handful weird people like me perhaps who found it too illogical to see more than twenty bullets being fired from a pistol without changing the magazine for a reload. Flickering of one eye by the villain goes similar to the stone eye ball in “Bachchhan Pandey” which had a better impact with the use of it. In fact there are humdrum all over India revolving the issues as shown in TKF -- the respected Prime Minister promoting it and allowing the movie to run tax-free, I just wonder who are using these tools as movies to make the entire India like Kashmir. The minds are still playing the games with different tools. It cannot be denied at all that the movie is the outcome of a very meticulous research on a singular issue (I am never in favour of giving my judgement on this and will request to go and watch it for a better insight with an expectation that even you will not be brainwashed) because we already have seen ‘Dil Se’, ‘Roja’, the excellent web-series ‘Grahan’, all having different parameters and look outs to give out the same message on ‘Humanism’.
Lately, I have seen one political man to tweet on this movie that, the profit must be dedicated to raise the victims in Kashmir, if the Production has true empathy to the issues the movie is showing and minting revenues. In TKF, there is nothing surprising excepting many facts that we do not know clearly. This movie has come up with the revelations of one single perspective. It is expected that a counter perspective would come out shortly on screen instead of the violence created all over the country making a lame issue like TKF. It is just a movie. Do not forget that. If Amish Patel can become famous with his own interpretations of the Hindu mythology, why can the directors and producers of movies not enjoy the same benefit through personal and too subjective interpretations of history, information and data?
TKF
suddenly ended quite like a Hindi movie leaving the audience flabbergasted. I
got back home carrying nothing because the traffic jam was more cruel on me and
I needed to feed my hunger as I cannot still afford, when I am alone, a large
Coke for INR 320/- because less hundred rupees to it will cost me for the next
movie. And am just a game…you know, for movies of any kind.
Watch
all the movies, know things, but please do not try to play the games you do not
know enough.
Same
way Bachchhan Singh fell bait to a game he didn’t know enough. He was blind in
one eye, but he went blind in his heart and mind. That’s where the game was
played. The bloodshed was there too. But the pure humour entailing each of such
events never made me sustain the gory parts of it. In fact, when I got out of
the theatre, only good things prevailed. The sequences in the songs were truly
nonsensical that make you enjoy the ‘rubbish’. The first half is very good
which the story-line could not sustain in the middle of the second half and then it was on with a liner curve till the end.
If
not wrong, the next real Bachchhans in the Bollywood will be Akshyay Kumar and
Ajay Devgan. No Khan is there anymore on the throne. What say you?
‘টিকটিকি’-র ব্যাপারটা পাতি বাংলাতেই খোলতাই হবে। সৌমিত্র
চট্টোপাধ্যায়ের ‘টিকটিকি’ দেখেছ কোনো দিন? না সেটা ছিনিমা নয়, পাতি নাটক।
কিন্তু দেগ্লে হবে, খচ্চা আচে! আর এখন তো আর পারবে না, খরচা করেও। কারণ তিনি-ই নেই।
‘টিকটিকি’ কারে কয়? না, যারা অন্যের পেরাইভেট জীবনে ঢুকে কাঠি করে। ভাল ভাষায় ‘গোয়েন্দা’। ‘হৈচৈ’-তে অনির্বাণ ভট্টাচার্য আর কৌশিক গাঙ্গুলী অভিনীত “টিকটিকি” দেখা শুরু করলে প্রথমে দু-একটা এপিসোড মনে হতে পারে, “ফালতু বা* বোর করছে। শ্রুতি নাটক কল্লেই হত! এরা স্পন্সর পায় বলে আমাদের বোকা** (অনির্বাণের সাইলেন্ট স্টাইলে বলতে হবে) পেয়ে যা ইচ্ছে গেলাচ্ছে”। ধীরে বন্ধু! সিঙ্গল মল্ট কবর থেকে তুলে আনা ভিন্টেজ হুইস্কির মত, খাচ্ছ কিন্তু বুঝছ না। যখন নেশা ধরবে, আর ছাড়তে পারবে না শেষ পর্যন্ত। গেম টা দেখতে তুমি বাধ্য। আর দেখবে অনির্বাণের অভিনয়ের স্কিল -- একজন বিড়ি-খেকো মধ্যবিত্ত কিভাবে সিগারেট ধরে টান মেরে থাকে বা পুলিশ কেমন করে নির্লিপ্ত ভাবে সাংঘাতিক হতে পারে, তার মুদ্রাদোষ -- কি সব চুলকানো, বা এক ঢোঁকে এক শট হুইস্কি টানার ঠিক অব্যবহিত পরেই কি অভিব্যক্তি হতে পারে একজন মানুষের। সব মিলিয়ে, অনবদ্য অনির্বাণ। বার বার বিভিন্ন চরিত্রে নিজেকে যেভাবে ভাঙছেন, উনিও নিঃশব্দে কোথাও অনেককে ছাপিয়ে না এই প্রজন্মের প্রসেনজিত হয়ে ওঠেন। দেখার পরেই না তুমি-ও আয়নার সামনে হাভানা সিগার ছেড়ে মেজদার কলেজ বিড়ি ধরিয়ে অভ্যাস করতে থাক যে কাল অফিসে গিয়ে ঠিক ওভাবেই নিজের বিরক্তিকর বস-কে বলবে “লেটস প্লে দ্য গেম বেবি, লেটস প্লে দ্য গেম!”
অভিনয়ে
অনির্বাণ কৌশিক-গাঙ্গুলী-কে ছাপিয়ে গিয়েছেন, আমার মতে। শেষ দৃশ্যে কৌশিক গাঙ্গুলী অবশ্য
খোলস ছেড়ে বেরিয়েছেন অনেকটাই। কিন্তু ততক্ষণে অনেক মাইল পার হয়ে গিয়েছেন অনির্বাণ।আর যত জোরেই ছুটুক
কেউ, ধরে পারবে না আর। সাথে আবার অন্তিম লগ্নে কৌশিক গাঙ্গুলী-র অভিনয়ে পরিষ্কার ছায়া
এসে পড়ল ‘চতুষ্কোন’-এর শেষ দৃশ্যে অভিনয়ের।
কি
বলছি কেন বলছি, তার জন্য যে সময় করে দেখে ফেলতে হবে ‘টিকটিকি’, যে মাত্র দু’টো চরিত্র
শুধু অভিনয়ের জোরে কি করে একটা গোটা সিরিজ বানিয়ে ফাটিয়ে দিতে পারে। পরিচালক ধ্রুব
ব্যানার্জী কিন্তু এই গল্পটার আসল ‘টিকটিকি’। ওনাকে অনেক ধন্যবাদ এরকম একটা কিছু দর্শকদের উপহার দেওয়ার জন্য।
বুদ্ধিজীবিরা একটু হাততালি-ফাততালি দিন অন্ততঃ এখানে, এই সব আলোচনায়। অনেকদিন চুপচাপ আছেন। ফেসবুক টুইটার সব জায়গায় 'বক তুই' বলার পরেও আপনারা *আঁড়া গ্যাঁটে শান্তির সাদা পতাকা গুঁজে বসে আছেন। আর মনে মনে ভাবছেন, 'লেটস প্লে দ্য গেম, বেবি...লেটস প্লে দ্য গেম'... আমাকে যে সবার কাছে ভাল থাকতে হবে!!!! কি অভিনয়শৈলী আপনাদের!!
No comments:
Post a Comment