‘তুরুপ’ – কে দিলাম...
কখনও কখনও একটা মেঘ
আমার ছাদের ওপর এসে দাঁড়ায়
আর কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে
কখনও কখনও উড়ো পাখি
আমার কার্নিশে এসে বসে
আর পালক হাওয়ায় ওড়ে
কখনও কখনও একটা ঢেউ
আমার বালুকাবেলায় ধেয়ে আসে,
নৈঃশব্দ ভেঙ্গে পড়ে
আমি
আমার ছবি আঁকি, আঁকিবুকি, বালুচরে
এঁকে চলি, অলিগলি, মনের ভরদুপুরে।
কখনও কখনও শুকতারা
স্খলিত অবাঞ্ছিত ছায়াপথ ধরে
দিগন্ত উদিত উত্তরে
কখনও কখনও একটা ভ্রূণ
কৃষ্ণসার মৃগনাভী সুবাসিত
আর শিকার ধূসর প্রান্তরে
কখনও কখনও দৃষ্টিকোণ
চেয়ে থাকে অপলক আমার ছায়ায়
আর হাসিতে ফেটে পড়ে
আমি
লিখি আর কাটি, কাটাকুটি, ছু-মন্তরে
কেটে চলি, লাশ খালি, মহল অন্তরে…
কখনও কখনও একটা মেঘ
আমার ছাদের ওপর এসে দাঁড়ায়
আর কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে
কখনও কখনও উড়ো পাখি
আমার কার্নিশে এসে বসে
আর পালক হাওয়ায় ওড়ে
কখনও কখনও একটা ঢেউ
আমার বালুকাবেলায় ধেয়ে আসে,
নৈঃশব্দ ভেঙ্গে পড়ে
আমি
আমার ছবি আঁকি, আঁকিবুকি, বালুচরে
এঁকে চলি, অলিগলি, মনের ভরদুপুরে।
কখনও কখনও শুকতারা
স্খলিত অবাঞ্ছিত ছায়াপথ ধরে
দিগন্ত উদিত উত্তরে
কখনও কখনও একটা ভ্রূণ
কৃষ্ণসার মৃগনাভী সুবাসিত
আর শিকার ধূসর প্রান্তরে
কখনও কখনও দৃষ্টিকোণ
চেয়ে থাকে অপলক আমার ছায়ায়
আর হাসিতে ফেটে পড়ে
আমি
লিখি আর কাটি, কাটাকুটি, ছু-মন্তরে
কেটে চলি, লাশ খালি, মহল অন্তরে…
No comments:
Post a Comment